রবিবার, ১৩ Jul ২০২৫, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
মূল তৎসম শব্দ যেগুলো হুবহু বাংলায় ব্যবহৃত হয় সেখানে ‘ক্ষ’ হবে। যেমন: ক্ষমা, ক্ষণ, ক্ষতি, ক্ষুব্ধ, ক্ষোভ, ক্ষীণ, ক্ষিপ্র, ক্ষমতা ইদ্যাদি। তৎসম থেকে তদ্ভবে পরিবর্তন হলে ক্ষ-এর পরিবর্তে খ হবে। বিস্তারিত...
বাংলা ং ও ঙ-এর উচ্চারণ একই রকম, তবে বানানের ক্ষেত্রে শব্দভেদে কখনো ং, কখনো ঙ হয়। আবার কখনো একই শব্দে দু’রকম বানানই সিদ্ধ। যেমন: বাংলা, বাঙালি, সংগীত, বঙ্কিমসংগীত ও সঙ্গীত বিস্তারিত...
সংস্কৃত শব্দের অনুসরণে বাংলা শব্দে: (বিসর্গ) বসে শব্দের মাঝে অথবা শেষে। (i) সাধারণত শব্দের শেষে: (বিসর্গ) হবে না। অন্তত: > অন্তত, ক্রমশ: > ক্রমশ, মূলত: > মূলত, প্রধানত: > প্রধানত, বিস্তারিত...
হসন্ত ধ্বনির নিচে হস্ চিহ্ন দেবার প্রয়োজন নেই।সাধারণত হস্ চিহ্ন দিয়ে স্বরধ্বনিহীন শব্দ উচ্চারিত হয়। হস্ চিহ্ন দিলে শব্দ যুক্ত করে (বদ্ধাক্ষরের মত) উচ্চারণ করা হয়। তবে, শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত বিস্তারিত...
সমাসবদ্ধ পদ সাধারণত পাঁক না রেখে এক সাথে লিখতে হবে। গদ্যসাহিত্য, ইচ্ছেমত, উন্নয়নশীল, গোঁফখেজুরে, ইচড়েপাকা, পকেটমার, পাওনাদার, বিশ্ববিখ্যাত, সিংহাসন, আন্তরিকভাবে, সমাধানসহ। আবশ্যিক ক্ষেত্রে এবং দুই পদ বিপরীত জাতীয় হলে (এক বিস্তারিত...