শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
যে কোন ভাষারই লিখিত রূপ ও মৌখিক রূপের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। মানুষ ভাষা যেভাবে ব্যবহার করে অর্থাৎ যেভাবে ধ্বনি উচ্চারণ করে তার সবটাই মুদ্রিত আকারে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। মানুষের বিস্তারিত...
ধ্বনিকে অক্ষরের সাহায্যে লিখিত রূপ দেবার পদ্ধতি হল বানান। লিখিত বিষয়টি উচ্চারণের সময় বাংলা ভাষায় আলাদা হয়ে যায়। কারণ, বাংলা ভাষা ও বাংলা বর্ণমালার উৎস এক নয়। আমরা বাংলা ভাষায় বিস্তারিত...
বাংলা স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। শুধুমাত্র অ বর্ণের কোন সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। অ ব্যঞ্জনাশ্রয়ী সাথে মিশে যায়। অ ধ্বনি নিয়ে উচ্চারণের সমস্যা হয়। জানা না থাকলে ভুল উচ্চারণ হতে বিস্তারিত...
(i) শব্দের মধ্যস্থিত ব্যঞ্জনে যুক্ত-অ-র পরে ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ-কার ও ক্ষ, জ্ঞ, য ফলা থাকলে অ-কার সাধারণত ও-কারের মতো উচ্চারিত হয়।উদাহরণ : জননি (জনোনি), সুদক্ষ (শুদোক্খো), সুরম্য (শুরোম্মো), বিস্তারিত...
(i) বাংলা ভাষায় শব্দের শেষে ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত অকার অনেক সময় উচ্চারিত হয় না। সেক্ষেত্রে শেষ বর্ণটি হলন্ত রূপে উচ্চারিত হয়। এই উচ্চারণ প্রবণতা বাঙালির স্বভাবিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে। উদাহরণ বিস্তারিত...